মায়াঙ্কের গতিতেই এদিন আরসিবি-ব্যাটারদের নাভিশ্বাস ওঠে। রজত পাতিদার, গ্লেন ম্যাক্সওয়েল, ক্যামেরন গ্রিন- তিন প্রধান ব্যাটারকেই সাজঘরের পথ দেখান মায়াঙ্ক। সেখানেই কিন্তু আরসিবি-র কোমর ভেঙে যায়। ১৮২ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে বেঙ্গালুরুর ইনিংস শেষ হয় ১৫৩ রানে।ফের মায়াঙ্ক যাদবের দাপট, আরও একটি জয় লখনউ সুপার জায়ান্টসের। সেই সঙ্গে মঙ্গলবার নিজেদের ঘরের মাঠে চিন্নাস্বামীতে পরপর দুই ম্যাচে হারের মুখে পড়ল রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরু। মায়াঙ্কের গতিতেই এদিন আরসিবি-ব্যাটারদের নাভিশ্বাস ওঠে। রজত পাতিদার, গ্লেন ম্যাক্সওয়েল, ক্যামেরন গ্রিন- তিন প্রধান ব্যাটারকেই সাজঘরের পথ দেখান মায়াঙ্ক। সেখানেই কিন্তু আরসিবি-র কোমর ভেঙে যায়। ১৮২ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে তাদের ইনিংস শেষ হয় ১৫৩ রানে। ২৮ রানে জয় ছিনিয়ে নেয় কেএল রাহুলের এলএসজি।
এদিন টস হেরে প্রথমে ব্যাট করতে নেমে শুরুটা খারাপ করেনি এলএসজি। তারা ৫.৩ ওভারেই প্রথম উইকেটে ৫৩ রান করে ফেলেছিল। কিন্তু রাহুল এদিনও উইকেটে বেশিক্ষণ টিকতে পারেননি। ২টি ছয়ের হাত ধরে ১৪ বলে ২০ করে সাজঘরে ফেরেন কেএল। গ্লেন ম্যাক্সওয়েলের বলে মায়াঙ্ক ডাগরের হাতে ক্যাচ দেন তিনি। তিনে ব্যাট করতে নেমে, এদিন ফের ব্যর্থ হন দেবদূত পাডিক্কালও। মহম্মদ সিরাজের ডেলিভারিতে ১১ বলে ৬ করে অনুজ রাওয়াতের হাতে ক্যাচ দিয়ে প্যাভিলিয়নে ফেরেন পাডিক্কাল। তবে স্কোরবোর্ডকে সচল রেখেছিলেন কুইন্টন ডি'কক। মার্কাস স্টোইনিসের সঙ্গে যখন তিনি ভালো পার্টনারশিপ করার পথে, সেই সময়ে ফের ধাক্কা খায় লখনউ। ২টি ছক্কা এবং ১টি চারের সৌজন্যে ১৫ বলে ২৪ করে সাজঘরে ফিরে যান স্টোইনিস। ম্যাক্সওয়েলের বলে ক্যাচ ধরেন ডাগর।